ঢাকা , সোমবার, ০৬ জানুয়ারী ২০২৫ , ২৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
কাল কাতার আমিরের পাঠানো এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া যুদ্ধবিরতি শর্তে ৩৪ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস পাকিস্তানকে টেক্কা দিয়েই বগল বাজাবে তারা আয়নাঘর থাকবে না, ভাতের হোটেলও থাকবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ৫০ বছর পর প্রকাশ্যে মেজর ডালিম, শেখ মুজিবকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য রাশিয়ার কুরস্কে নতুন করে ইউক্রেনের হামলা গ্রিলিশের সঙ্গে তুলনায় গার্দিওলা ব্রাজিলিয়ান তারকাকে এগিয়েই রাখলেন জিভ দিয়ে থামালেন ৫৭টি ফ্যান, নাম উঠল গিনেস বুকে ফুচকা বেচে ৪০ লাখ টাকা লেনদেন যুবকের, আয়কর বিভাগের নোটিশ পদত্যাগ করতে চলেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো বিএনপি নেতা খালেকের মৃত্যুতে বাসায় ছুটে গেলেন জামায়াত আমির আজ শুরু হচ্ছে বিপিএলের সিলেট পর্ব অভিষেকের দিন পতাকা অর্ধনমিত থাকায় অসন্তোষ ট্রাম্পের দেশে বেকারের সংখ্যা ২৬ লাখ ৬০ হাজার: বিবিএস এইচএমপিভি ভাইরাসের সংক্রমণ এবার মালয়েশিয়ায় জাপানের কাছে ৩৬০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বিষাক্ত বায়ুতে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ঢাকাবাসী পাকিস্তানে শিগগিরই চালু হচ্ছে স্টারলিঙ্ক ইন্টারনেট, জানালেন ইলন মাস্ক ‘কার সাথে কী বলেছি হয়তো আমার মনেও নেই’ ১৭ বছর বয়সে পরপারে বাঁহাতি স্পিনার

বিদায়ী বছরজুড়ে ছিল অর্থনৈতিক অস্থিরতা, সিন্ডিকেটের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ

  • আপলোড সময় : ০১-০১-২০২৫ ০২:০৯:৫২ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০১-০১-২০২৫ ০২:০৯:৫২ অপরাহ্ন
বিদায়ী বছরজুড়ে ছিল অর্থনৈতিক অস্থিরতা, সিন্ডিকেটের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ

২০২৪ সালে বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থা কঠিন ছিল। নির্বাচিত ও অন্তর্বর্তী সরকারও জীবনযাত্রার ব্যয় নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়নি। সরকারের পক্ষ থেকে সংকট কাটানোর চেষ্টা করা হলেও, বিভিন্ন কারণে অর্থনীতির স্থিতিশীলতা রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। রিজার্ভের পতন ঠেকানোর জন্য রেমিট্যান্স ও রফতানি আয় বাড়ানোর চেষ্টা করা হলেও রাজনৈতিক অস্থিরতা, বিনিয়োগ স্থবিরতা, এবং কর্মসংস্থানের অভাব পরিস্থিতি আরও জটিল করে তোলে।

২০২৪ সালের শুরুতে আওয়ামী লীগ সরকার ২০ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ, ১১০ টাকা ডলার রেট এবং ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ সাধারণ মূল্যস্ফীতি নিয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করে। মূল চ্যালেঞ্জ ছিল নিত্যপণ্যের দাম কমিয়ে ভোক্তাদের স্বস্তি প্রদান। তবে সিন্ডিকেটের প্রভাবের কারণে এটি কার্যকর করা সম্ভব হয়নি। জুন-আগস্ট মাসে গণঅভ্যুত্থানের পর হাসিনা সরকারের পতন হলে, নতুন সরকারও এই সংকট সমাধানে সফল হতে পারেনি। এর মধ্যে পুঁজিবাজার ও ব্যাংক খাতের সংকট আরও বাড়ে।

ব্যাংকখাতের সংকট সমাধান করতে একীভূতকরণের উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা সফল হয়নি। রিজার্ভের পতন ঠেকানোর জন্য রেমিট্যান্স ও রফতানি আয় বাড়ানোর মাধ্যমে কিছুটা উন্নতি হলেও, ডলারের দাম এক পর্যায়ে ১২০ টাকায় স্থিতিশীল হলেও, বছরের শেষে তা আবারও ঊর্ধ্বমুখী হয়। রফতানি আয় ও ইপিবি রিপোর্টের মধ্যে ফারাক নিয়ে আলোচনা ছিল, বিশেষ করে তৈরি পোশাকখাতের অবস্থান ছিল নাজুক। শ্রমিক অসন্তোষ ও চাকরি হারানোর ভয়ে শ্রম পরিস্থিতি খারাপ হয়ে ওঠে।

রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে নতুন বিনিয়োগ আসেনি এবং বেসরকারিখাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি এক অঙ্কের ঘরে সীমাবদ্ধ ছিল। কর্মসংস্থান বাড়েনি এবং বিদেশে শ্রমিক রফতানি কমেছে। বিগত সরকারের আর্থিক লুটপাটের কারণে অর্থনীতির শ্বেতপত্রে এ সব তুলে ধরা হয়েছে। আইএমএফ ৩.৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিলেও, পরবর্তী বছর ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখা যাচ্ছে।


কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
কাল কাতার আমিরের পাঠানো এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া

কাল কাতার আমিরের পাঠানো এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া