ঢাকা , শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫ , ৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
মাগুরার সেই শিশুটিকে নিয়ে মাহবুবুল খালিদের লেখা-সুরে গান গাইলেন বাপ্পা মজুমদার পর্নোগ্রাফি মামলায় আ.লীগ নেতার ছেলে গ্রেপ্তার ইরানে হামলার ‘ইসরায়েলি পরিকল্পনা’ আটকে দিয়েছেন ট্রাম্প ডন থ্রিতে রণবীরের বিপরীতে থাকছে শর্বরী ওয়াঘ গাজায় সব সময় থাকবে ইসরায়েলি সেনা: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী তেহরানে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা গণহত‍্যার জন‍্য ক্ষমা ও সম্পদ ফেরত দেয়া নিয়ে আলোচনায় সম্মত পাকিস্তান খিলক্ষেত থেকে কুড়িল-বসুন্ধরামুখী সড়ক ২৯ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে বসতবাড়িতে অনৈতিক কাজ, আগুন দিলো জনতা টাইমের প্রভাবশালীর তালিকায় ড. ইউনূস-ট্রাম্প, নেই কোনো ভারতীয় সংস্কার নিয়ে কতটা সিরিয়াস তা বোঝাতে চায় বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমদ পুলিশ সদস্য হত্যা: আরাভ খানসহ ৮ জনের যাবজ্জীবন অ্যালাবামায় মাছ ধরার প্রতিযোগিতায় নৌকার সংঘর্ষ, নিহত ৩ ‘সেঞ্চুরির’ দিনে কান্নাভেজা চোখে মাঠ ছাড়লেন নেইমার গণতন্ত্র সুসংহত ও সংস্কার নিয়ে কাজ করতে চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন হামাসের প্রতি কৃতজ্ঞতা পুতিনের, প্রশংসা করলেন সংগঠনটির নেতৃত্বের অপতথ্য নিয়ে কাজ করা সংস্থা বন্ধ করলো ট্রাম্প প্রশাসন গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এক সাংবাদিকসহ একই পরিবারের ১০ সদস্য নিহত বিডিআর হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা দিল্লিতে প্রিন্সিপালের রুমে গোবর লেপ্টে দিলো ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা

বিদায়ী বছরজুড়ে ছিল অর্থনৈতিক অস্থিরতা, সিন্ডিকেটের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ

  • আপলোড সময় : ০১-০১-২০২৫ ০২:০৯:৫২ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০১-০১-২০২৫ ০২:০৯:৫২ অপরাহ্ন
বিদায়ী বছরজুড়ে ছিল অর্থনৈতিক অস্থিরতা, সিন্ডিকেটের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ

২০২৪ সালে বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থা কঠিন ছিল। নির্বাচিত ও অন্তর্বর্তী সরকারও জীবনযাত্রার ব্যয় নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়নি। সরকারের পক্ষ থেকে সংকট কাটানোর চেষ্টা করা হলেও, বিভিন্ন কারণে অর্থনীতির স্থিতিশীলতা রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। রিজার্ভের পতন ঠেকানোর জন্য রেমিট্যান্স ও রফতানি আয় বাড়ানোর চেষ্টা করা হলেও রাজনৈতিক অস্থিরতা, বিনিয়োগ স্থবিরতা, এবং কর্মসংস্থানের অভাব পরিস্থিতি আরও জটিল করে তোলে।

২০২৪ সালের শুরুতে আওয়ামী লীগ সরকার ২০ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ, ১১০ টাকা ডলার রেট এবং ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ সাধারণ মূল্যস্ফীতি নিয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করে। মূল চ্যালেঞ্জ ছিল নিত্যপণ্যের দাম কমিয়ে ভোক্তাদের স্বস্তি প্রদান। তবে সিন্ডিকেটের প্রভাবের কারণে এটি কার্যকর করা সম্ভব হয়নি। জুন-আগস্ট মাসে গণঅভ্যুত্থানের পর হাসিনা সরকারের পতন হলে, নতুন সরকারও এই সংকট সমাধানে সফল হতে পারেনি। এর মধ্যে পুঁজিবাজার ও ব্যাংক খাতের সংকট আরও বাড়ে।

ব্যাংকখাতের সংকট সমাধান করতে একীভূতকরণের উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা সফল হয়নি। রিজার্ভের পতন ঠেকানোর জন্য রেমিট্যান্স ও রফতানি আয় বাড়ানোর মাধ্যমে কিছুটা উন্নতি হলেও, ডলারের দাম এক পর্যায়ে ১২০ টাকায় স্থিতিশীল হলেও, বছরের শেষে তা আবারও ঊর্ধ্বমুখী হয়। রফতানি আয় ও ইপিবি রিপোর্টের মধ্যে ফারাক নিয়ে আলোচনা ছিল, বিশেষ করে তৈরি পোশাকখাতের অবস্থান ছিল নাজুক। শ্রমিক অসন্তোষ ও চাকরি হারানোর ভয়ে শ্রম পরিস্থিতি খারাপ হয়ে ওঠে।

রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে নতুন বিনিয়োগ আসেনি এবং বেসরকারিখাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি এক অঙ্কের ঘরে সীমাবদ্ধ ছিল। কর্মসংস্থান বাড়েনি এবং বিদেশে শ্রমিক রফতানি কমেছে। বিগত সরকারের আর্থিক লুটপাটের কারণে অর্থনীতির শ্বেতপত্রে এ সব তুলে ধরা হয়েছে। আইএমএফ ৩.৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিলেও, পরবর্তী বছর ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখা যাচ্ছে।


কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
মাগুরার সেই শিশুটিকে নিয়ে মাহবুবুল খালিদের লেখা-সুরে গান গাইলেন বাপ্পা মজুমদার

মাগুরার সেই শিশুটিকে নিয়ে মাহবুবুল খালিদের লেখা-সুরে গান গাইলেন বাপ্পা মজুমদার